বুধবার সন্ধ্যা থেকেই একটু একটু করে ভিড় বাড়তে শুরু করে পার্ক স্ট্রিট চত্বরে। সময় যত এগিয়েছে, তত বেড়েছে ভিড়। বড়দিনের উৎসবে শামিল হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
বড়দিনে ধর্মভেদ মুছে গিয়ে একাকার কলকাতা। কে বলে কেক সাহেবি খাবার? কোন কালে বাঙালি তাকে আপন করে নিয়েছে! ক্রিসমাসের মরসুমে রইল মহানগরের কেক-টহল।
দেশের পরমাণু বিদ্যুৎক্ষেত্র বেসরকারি সংস্থার জন্য খুলে দিয়ে এবং পরমাণু চুল্লি সরবরাহকারী বিদেশি সংস্থাগুলিকে যে কোনও দুর্ঘটনা থেকে দায়মুক্ত করে মোদী সরকার সংসদে ‘শান্তি’ বিল এনেছিল।
বড়দিনে ধর্মভেদ মুছে গিয়ে একাকার কলকাতা। কে বলে কেক সাহেবি খাবার? কোন কালে বাঙালি তাকে আপন করে নিয়েছে! ক্রিসমাসের মরসুমে রইল মহানগরের কেক-টহল।
‘ধুরন্ধর’ মুক্তির পর আদিত্য ধরকে নিয়ে চারপাশে এত ঢক্কানিনাদ। কিন্তু তিনি রয়েছেন আড়ালে। জানা গেল আদিত্যর ভিতরে থাকা অসুখের কথা।
বড়দিনে কেক খেতে পারছেন না। মিষ্টি তো কবেই বাদ হয়ে গিয়েছে। সুগারের রোগীরা তা হলে বড়দিনে কী খাবেন? চিনি বা মধু ছাড়া মিষ্টির কিছু রেসিপি রইল।
উগ্রতা যে গত দেড় দশকে দ্রুতগতিতে বেড়েছে, তা মোদী-শাহের অতি বড় সমর্থকরাও অস্বীকার করবেন না, বরং এ নিয়ে গৌরব প্রকাশ করবেন যে কেমন ভাবে সংখ্যালঘুদের ‘টাইট’ দিতে হয়, বর্তমান সরকার তা দেখিয়ে দিয়েছে।
কোনও মেয়ে বলবে, “আগে লিখতাম ভালোবাসা। ছেলেকে পড়াতে গিয়ে জানলাম, ও-কার নেই। ভালবাসা নতুন করে শিখলাম।”
রামায়ণের মতো মহাকাব্য যুগে যুগে নতুন করে বলা হয়েছে, লেখা হয়েছে। ক্রমে তা বদলেছে যুগের ধর্ম মেনে, কথকের নিজস্ব ‘নৈতিকতা’র আলোয়। যেমন, সুন্দরকাণ্ডে সীতাবিরহে রামচন্দ্রের মাংস না-খাওয়ার বিষয়টি পরবর্তী কালে পরিবর্তিত হয়েছে ‘রামচন্দ্র নিরামিষাশী ছিলেন’ দাবিতে।
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy